আপডেট প্রতিদিন, বেবি চক্রবর্ত্তী, কলকাতা:- মমতা ম্যাজিকে বাংলার উপ-নির্বাচনে ম্লান বিরোধীরা। মাদারিহাট বিজেপির থেকে ছিনিয়ে নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস বড় জয় পেয়েছে। একইসঙ্গে ৫ কেন্দ্রে মার্জিন বাড়িয়েছে। ভোটের প্রার্থী থেকে প্রচারের সুর বাঁধা, সবটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে দেখেন সুব্রত বক্সি। সেই সুব্রত বক্সির নেতৃত্বে সংগঠনের ঘুঁটি সাজানো হয়।প্রচারের আড়ালে থাকলেও তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি যেন জয়ের নীরব কারিগর। জন্মলগ্ন থেকেই তিনি দলের সংগঠন সামলান।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলায় তৃণমূলের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে তিনি নিরন্তর প্রয়াস নেন। রাজ্যের সব জেলা সংগঠনের সভাপতি সহ অন্যান্য পদাধিকারীদের সঙ্গে তাঁর নিবিড় যোগ রয়েছে।
সদাব্যস্ত, সাদামাটা জীবন যাপনে অভ্যস্ত তৃণমূল পরিবারের সেই বক্সিদা এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতও পথে সংগঠনকে চাঙ্গা করার মতোই প্রচারের রণকৌশলও ঠিক করেন।সুব্রত বক্সির মগজাস্ত্রে ফসল তোলে তৃণমূল কংগ্রেস।বিন্নাগুড়িতে তৃণমূল প্রার্থী জয়প্রকাশ টোপ্পো’র প্রচারে দেখা যায় জন বার্লাকে। যেভাবে তিনি নবীন-প্রবীণের সমন্বয় বিধান করে সংগঠনকে আলাদা গতি দেন, সেভাবেই উপ-নির্বাচনে বিরোধীদের বোল্ড আউট করে ছক্কা মারলেন।তাই বিজেপি সহ বিরোধীদের কোণঠাসা করে নীরবে কাজ করে যাওয়া এই কারিগরই আসলে যেন কুশলী নেতা। ৬ আসনে জয়ের পর স্বভাবতই খুশি তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। সুব্রত বক্সি মনে করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে উন্নয়নমূলক কাজ করে থাকেন, তারই ফল এই জয়।